১.প্রথম কথা,বিসিএস এর জন্য গণিত নিয়ে ভয় বা চিন্তার কিছু নেই।প্রিলিমিনারীতে ২০০ নাম্বারে ১৫ এবং রিটেনে ৯০০ নাম্বারে ৫০ নাম্বার থাকে গণিতে।তবে প্রতিটা নাম্বারের যেহেতু অনেক গুরুত্ব,সেহেতু অবহেলারও কিছু নেই।
২.প্রথম কাজ,৮ম ও ৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ গণিত বই সংগ্রহ করা।
৩.সিলেবাস অনুসারে,প্রতিটি চ্যাপ্টারের আগে ঐ চ্যাপ্টারের জন্য প্রয়োজনীয় সূত্রগুলো পাবেন।এগুলো খুজে বের করে দাগিয়ে মুখস্থ করে ফেলুন।যেহেতু এই সূত্রগুলো আপনার আগেই পড়া আছে,খুব বেশি সময় লাগবে না।
৪.এরপর প্রতিটি চ্যাপ্টারের উদাহরণের অংকগুলো দেখে যাবেন।
৫.সব অংক খাতায় করার দরকার নেই।শুধুমাত্র কনফিউজড অংকগুলো খাতায় প্র্যাকটিস করতে পারেন।
৬.অনুশীলনীর অংকগুলো নিজে নিজে প্র্যাকটিস করুন,কঠিন অংকগুলোর জন্য সাথে গাইড বই রাখতে পারেন।
৭.৮ম,৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ গণিত বই ফলো করলে অন্য কোন বইয়ের দরকার হবে না।
৮.বৈচিত্র্যময় নিয়মের কিছু অংকের জন্য ওরাকল প্রিলিমিনারী গাণিতিক যুক্তি বই থেকে সিলেকশন করে কিছু অংক দেখে যেতে পারেন।
৯.প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় গণিত অংশে সবচেয়ে শেষে হাত দিবেন।কারন,একবার অংকে প্যাচ লেগে গেলে আপনার সব বিষয় এলোমেলো
হয়ে যেতে পারে।
১০.আমার মতে,অংক নিয়ে এত চিন্তার কিছু নেই।বেসিক মোটামুটি ভাল থাকলে ৭০% অংক পরীক্ষার হলেই সমাধান করা যায়।
১১.অংকের ক্ষেত্রে একটাই কথা,সবসময় মাথা ঠান্ডা।
একটা অংকে সমস্যা লেগে ঐ অংকে সময় নষ্ট না করে পরের অংকে চলে যাওয়াই বেটার।
আবার বলি,পরীক্ষায় গণিত পার্টটা সবার শেষে উত্তর করার চেষ্টা করবেন।
শুভকামনা।
২.প্রথম কাজ,৮ম ও ৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ গণিত বই সংগ্রহ করা।
৩.সিলেবাস অনুসারে,প্রতিটি চ্যাপ্টারের আগে ঐ চ্যাপ্টারের জন্য প্রয়োজনীয় সূত্রগুলো পাবেন।এগুলো খুজে বের করে দাগিয়ে মুখস্থ করে ফেলুন।যেহেতু এই সূত্রগুলো আপনার আগেই পড়া আছে,খুব বেশি সময় লাগবে না।
৪.এরপর প্রতিটি চ্যাপ্টারের উদাহরণের অংকগুলো দেখে যাবেন।
৫.সব অংক খাতায় করার দরকার নেই।শুধুমাত্র কনফিউজড অংকগুলো খাতায় প্র্যাকটিস করতে পারেন।
৬.অনুশীলনীর অংকগুলো নিজে নিজে প্র্যাকটিস করুন,কঠিন অংকগুলোর জন্য সাথে গাইড বই রাখতে পারেন।
৭.৮ম,৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ গণিত বই ফলো করলে অন্য কোন বইয়ের দরকার হবে না।
৮.বৈচিত্র্যময় নিয়মের কিছু অংকের জন্য ওরাকল প্রিলিমিনারী গাণিতিক যুক্তি বই থেকে সিলেকশন করে কিছু অংক দেখে যেতে পারেন।
৯.প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় গণিত অংশে সবচেয়ে শেষে হাত দিবেন।কারন,একবার অংকে প্যাচ লেগে গেলে আপনার সব বিষয় এলোমেলো
হয়ে যেতে পারে।
১০.আমার মতে,অংক নিয়ে এত চিন্তার কিছু নেই।বেসিক মোটামুটি ভাল থাকলে ৭০% অংক পরীক্ষার হলেই সমাধান করা যায়।
১১.অংকের ক্ষেত্রে একটাই কথা,সবসময় মাথা ঠান্ডা।
একটা অংকে সমস্যা লেগে ঐ অংকে সময় নষ্ট না করে পরের অংকে চলে যাওয়াই বেটার।
আবার বলি,পরীক্ষায় গণিত পার্টটা সবার শেষে উত্তর করার চেষ্টা করবেন।
শুভকামনা।
মাহমুদ হাসান হৃদয়
সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট