♣ ডিগ্রি পাস ♣
★ ডিগ্রি পার্স ১ম বর্ষ(২০১৯-২০):
২০২০ সালের কার্যক্রম শুরু হয়নি! পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে রেজিষ্ট্রেশন,ইনকোর্স,ফর্মফিলআপ হয়ে ফাইনালের রুটিন পাওয়া যেতো।গতবছর নভেম্বরে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়।
National University |
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ইস্যু হবে,এর ১/২ মাস পর ফর্মফিলআপ হয়ে,ফাইনালের রুটিন প্রকাশ করবে।
★ ডিগ্রি পাস নতুন ২য় বর্ষ(২০১৮-১৯):
পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে, কলেজ ভর্তি ফি নিয়ে ২য় বর্ষের ক্লাস চলামান থাকতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, কলেজ ভর্তির ফি আদায়ের জন্য নোটিশ দিবে,এর ৩-৪ মাস পর ইনকোর্স,ফর্ম ফিলআপ,ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।
★ ডিগ্রি পাস পুরাতন ২য় বর্ষ(২০১৭-১৮):
ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত! পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ফাইনাল পরীক্ষার রেজাল্ট অপেক্ষায়মান থাকতো,৩য় বর্ষের ক্লাস চলতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, নতুন রুটিন প্রকাশ করবে,এডমিট কার্ড দেওয়া হবে→ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
★ ডিগ্রি পাস ৩য় বর্ষ(২০১৬-১৭)
২০১৯ সালের কার্যক্রম শুরু হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ফাইনাল পরীক্ষার রেজাল্ট অপেক্ষায়মান থাকতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, ১/২ মাসের মধ্যে ফর্ম ফিলআপ হবে,এরপর রুটিন প্রকাশ করে ফাইনাল এক্সাম অনুষ্ঠিত হবে।
♣ মাস্টার্স ♣
★ মাস্টার্স ১ম পর্ব(২০১৮-১৯):
২০২০ সালের এডমিশন কার্যক্রম চলমান। প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স রেগুলারের ১ম মেধা তালিকার ভর্তি কার্যক্রম আগামী মাসে শুরুতে শেষ হবে। এরপর আগামী মাসের ১ম সপ্তাহে ২য় মেধা তালিকা দিবে। নভেম্বরের শেষদিকে প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স (প্রাইভেট) সার্কুলার আসবে…
★ মাস্টার্স ১ম পর্ব(২০১৭-১৮):
ফর্মফিলআপ হয়নি।পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ফাইনাল পরীক্ষার রেজাল্ট অপেক্ষায়মান থাকতো!
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, ১-২ মাসের মধ্যে ফর্ম ফিলআপ হয়ে এক্সামের রুটিন প্রকাশ হবে।
★ মাস্টার্স শেষ পর্ব(২০১৭-১৮):
ফর্মফিলআপের পর ২০১৯ সালের কার্য়ক্রম স্থগিত।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার,১-২ মাসের মধ্যে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।
♣ অনার্স ♣
★ অনার্স ১ম বর্ষ(২০১৯-২০):
২০২০ সালের কার্যক্রম শুরু হয়নি।পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়ে যেত।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, রেজিষ্ট্রেশন কার্ড ইস্যু হবে,এর ২-৩ মাস পর ফর্মফিলআপ হয়ে,ফাইনালের রুটিন প্রকাশ করবে।
★ অনার্স ২য় বর্ষ(২০১৮-১৯):
পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ফরমপূরণ হয়ে যেতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর,১-২ মাসের মধ্যে ফর্মফিলআপ হবে।
★ অনার্স পুরাতন ৩য় বর্ষ(২০১৬-১৭):
ব্যবহারিক পরীক্ষার জন্য রেজাল্ট প্রকাশ করেনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে ৪র্থ বর্ষের ক্লাস চলমান থাকতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে, রেজাল্ট প্রকাশ করবে।
★ অনার্স নতুন ৩য় বর্ষ(২০১৭-১৮):
২০২০ সালের কার্যক্রম শুরু হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে পুনঃনিরীক্ষণের রেজাল্ট পাওয়া যেতো। ডিসেম্বরের দিকে ফর্মফিলআপ হতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, কলেজ ৩য় বর্ষের ভর্তি ফি আদায় করবে, ৪-৫ মাস পর ফর্মফিলআপ হবে।
★ অর্নাস ৪র্থ বর্ষ(২০১৫-১৬):
৫ টি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ফাইনাল পরীক্ষা স্থগিত। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে রেজাল্ট প্রকাশিত হতো, মাস্টার্স ভর্তির সার্কুলার পাওয়া যেতো।
👉 শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পর, বাকি পরীক্ষা নিয়ে রেজাল্ট প্রকাশ করা হবে। (যদিও শিক্ষার্থীদের দাবি ৫টি পরীক্ষার উপর মূল্যায়ন করে রেজাল্ট প্রকাশ করা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত অপেক্ষায়মান রয়েছে)
***জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো আপডেট পেতে গ্রুপের সাথেই থাকুন***
মাস্টাস প্রথম পরবের বোড চ্যালেন্জের রেজাল্ট এখন দেয় না কেন।2017
Degree 3nd year from Filip ki shuru hiyese.